কোন কোন খাবারে এলার্জি হয় জানুন এলার্জি রোগের চিকিৎসা
এলার্জি রোগ চিকিৎসা
কোন কোন কখাবারে এলার্জি হয়? সাধারণত যাদের অ্যালার্জি সমস্যা রয়েছে তাদের এই বিষয়গুলো স্পষ্টভাবে জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারন কিছু খাবার খেলে এলার্জি অধিক পরিমাণে বেড়ে যায়
আমাদের এই সতর্কতা অবলম্বন করতে হলে অবশ্যই আপনাকে এলার্জি খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে এবং আপনার পরিবারকে এলার্জি জাতীয় খাবার থেকে দূরে রাখতে হবে তাই নিজে এবং নিজের পরিবারকে সুস্থ রাখতে হলে কোন কোন খাবারে এলার্জি হয়? সে বিষয়ে আপনাকে খুব ভালোভাবে জানতে হবে
পেইজ সূচিপত্র
কোন কোন কখাবারে এলার্জি হয়
কোন কোন কখাবারে এলার্জি হয়? এ বিষয় জান অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ কারন আমাদের মধ্যে অধিকাংশ মানুষ জানে না কোন কোন কখাবারে এলার্জি সমস্যা রয়েছে। আপনাকে ওই সকল খাবারের উপরের সতর্কতা হবে যে খাবারগুলো খেলে আপনার এলার্জি সমস্যা হতে পারে তাই আপনাকে আগে থেকেই জানতে হবে কোন কোন খাবারে এলার্জি সমস্যা রয়েছে? চলুন জেনে নেওয়া যাক এলার্জি জাতীয় খাবার সম্পর্কে।
ধুদ --- বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় যে অল্প বয়সী বাচ্চাদের গরুরদুধে এলার্জি থাকে আবার অনেক সময় বড়দের ক্ষেত্রেও গরুর দুধে এলার্জি লক্ষ্য করা যায় তাই গরুর দুধ কে এলার্জি খাবার হিসেবে গণ্য করা হয়। তবে আপনার অবশ্যই এটা নিশ্চিত হতে হবে যে আপনার গরুর দুধে এলার্জি আছে কিনা।
ডিম--- গরুর দুধের মত অল্প বয়সী শিশুদের ডিমের মধ্যেও এলার্জি সমস্যা রয়েছে তাই এটি এলার্জি জাতিও খাবার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে আপনার এটি নিশ্চিত হতে হবে আপনার ডিমে এলার্জি সমস্যা রয়েছে কিনা।
গম--- এলার্জি হয় এমন খাবারের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে গম সাধারণত আমরা শীতের সময় গমের আটার রুটি খেয়ে থাকি আর এটি এলার্জি রোগের খাবারের মধ্যে অন্যতম এক খাবার।
সয়া--- অনেক শিশুদের ছোঁয়া থেকেও এলার্জি সমস্যা দেখা দেয় তবে এটি বয়সের সাথে সাথে মিশে যায় অর্থাৎ বয়স হলে এটি নিজে থেকেই সেরে যায়।
ফল ও সবজি--- আমাদের অনেক সমাজ সময় দেখা যায় যে সবজি ও ফল থেকে এলার্জি সমস্যা দেখা দেয় সাধারণভাবে এই সকল সবজির মধ্যে অন্যতম সবজি হল। বেগুন, গাজর, টম্যেটো, সিম, ইত্যাদি।
বাদামে এলার্জি থাকে--- সাধারণত আমরা বাদাম অনেক প্রিয় খাবার মনে করি এবং বাদাম খেয়ে থাকি তবে এ বাদাম আমাদের শরীরে এলার্জি সমস্যা বয়ে আনতে পারে।
সামুদ্রিক মাছ--- আমরা সাধারণত অনেক সময় সামরিক মাছ খেয়ে থাকি তবে জেনে রাখা ভালো যে সামুদ্রিক মাছে মধ্যে এলার্জি সমস্যা রয়েছে তাই এটি এলার্জি খাবার হিসেবে বিবেচিত হবে।
মাছ--- আমরা ইতিমধ্যেই জানতে পেরেছি সামুদ্রিক মাছের মধ্যে এলার্জি সমস্যা থাকে তবে এছাড়াও কিছু মাছ রয়েছে যারা আমরা প্রতিনিয়তই খেয়ে থাকি এ সকল মাছের মধ্যে এলার্জি সমস্যা দেখা দেয় এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে টুবা, ম্যেকোলে এছাড়া আরো অনেক মাছ রয়েছে যেগুলোর মধ্যে এলার্জি সমস্যা দেখা দেয়। বলে রাখা ভালো যে এলার্জি সকল খাবার সকলের জন্য এক নয় তবে এটি জেনে রাখা উচিত কোন কোন খাবারগুলোতে এলার্জি দেখা দেয়?
কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই?
কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই? সাধারণত এই বিষয়ে আমরা জানতে খুবই আগ্রহী কারণ এলার্জি আমাদের অধিকাংশ মানুষের শরীর এই দেখা দেয়। তাই বিশেষ করে যাদের শরীরে এলার্জি সমস্যা রয়েছে তাদের ওই সকল খাবার খেতে হবে যে সকল খাবারের মধ্যে এলার্জি নেই তাই এ সকল খাবার খাওয়া আমাদের অভ্যাস করে তোলা কবি গুরুত্বপূর্ণ চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই?
কলা-- কলা একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর খাবার যা আমাদের শরীরে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি যোগাতে সাহায্য করে যদি কোন খাবারের মাধ্যমে আমাদের শরীরে পুষ্টির অভাব পড়ে যায় তাহলে কলা খেলে খুব শীঘ্রই সেটা পূরণ হয়ে যায় আর কলাতে এলার্জি জাতীয় কোন সমস্যা নেই তাই আজি আপনার প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় কলা অন্তর্ভুক্ত করে নিন কেননা কলা আমাদের সুখী রাখে স্ট্রং ও মজবুত।
ভিটামিন সি জাতীয় ফল -- আমরা টক জাতীয় ফল খেতে খুবই পছন্দ করি আর এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে কমলা লেবু যার মধ্যে এলার্জি সমস্যা নেই বরং এটি এলার্জি দূর করতে সাহায্য করে তাই আপনার প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় কমলালেবু সিলেট করে নিন
লেবু--- লেবু আমাদের শরীরের জন্য পুষ্টির অন্যতম এক উপাদান যা আমাদের শরীরে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি যোগায় লেবু এলার্জি দূর করতে অত্যন্ত কার্যকরী যদি আপনি পানি ও মধু সাথে লেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী হবে আর এতে এলার্জি সমস্যা ও কেটে যাবে।
শসা এবং গাজর --- যে সকল খাবারের মধ্যে এলার্জি নেই এরমধ্যে অন্যতম হচ্ছে শসা এবং গাজর সাধারণত শসা এবং গাজরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টির উপাদান এটি শরীরে পশুর পরিমাণে পুষ্টি যোগায় এছাড়াও শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে অন্যতম ভূমিকা পালন করে আর এতে এলার্জি সমস্যা নেই।
আদা-- সাধারণত আদা আমাদের শরীরে পুষ্টি যোগা তে অনেক বড় ভূমিকা পালন করে আদা আমাদের শরীরের ছোট ছোট বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ করে এজন্য আমাদের নিয়মিত আদা খাওয়া উচিত আপনি হালকা এক কাপ গরম পানি নিয়ে অল্প একটু আদা দিয়ে খেয়ে নিতে পারেন যদি চার সাথে খান তবুও কোন সমস্যা নেই আর আদাতে এলার্জি সমস্যা নেই।
ক্যাস্টর অয়েল --এধরনের তেল চুলের পুষ্টি যোগানোর সাথে সাথে আমাদের স্বাস্থ্য কেউ ভালো রাখতে অনেক বড় ভূমিকা পালন করে আর এগুলো তেলের মধ্যে এলার্জি সমস্যা নেই তাই এই ধরনের তেল আমাদের চুলে প্রতিনিয়ত ব্যবহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
এলার্জি জাতীয় সবজির তালিকা
কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই? এই সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যেই বিস্তারিত আলোচনা করেছি সাধারণত আমরা আমাদের স্বাস্থ্যকে সুস্থ রাখার জন্য বিভিন্ন ধরনের সবজি খেয়ে থাকি কিন্তু এই সকল সবজির মধ্যে কোন সবজি গুলো আমাদের শরীরে এলার্জির ছড়াতে পারে চলুন কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই? এ বিষয়ে জেনে নেই।
সাধারণত আমাদের শরীরে ক্ষতিকর বস্তু প্রবেশ করার কারণে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একেবারে কমে যায় যার কারণে বিভিন্ন ধরনের রোগী আমরা আক্রান্ত হয়ে যাই এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে এলার্জি চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন কোন খাবারে এলার্জি পাওয়া যায়?
- পুঁইশাক
- বেগুন
- পালং শাক
- কচুর শাক
- পেঁপে
- কুমড়া
- টমেটো
- লাল আলু
- কদু
- সিম
এলার্জি কমানোর উপায়
এলার্জি কমানোর উপায়? আমরা ইতিমধ্যেই এলার্জি জাতীয় খাবার সম্পর্কে জেনেছি এলার্জি কমাতে এলার্জি জাতীয় খাবার পরিহার করুন এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিন দ্রুত চিকিৎসা করুন অন্যথায় আপনার এলার্জি সমস্যা সমাধান করা কঠিনই নয় অসম্ভব হয়ে পড়বে।
কোন কোন ফলে এলার্জি আছে
আমরা ইতিমধ্যেই কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই? এ বিষয়ে বিস্তারিত জেনেছি কিন্তু কোন কোন ফলে এলার্জি আছে? এ বিষয়ে এখনো জানা হয়নি আমাদের শরীরে অনেক সময় এলার্জি দেখা দেয় তবে এটা কিছু ফল খাওয়ার কারণেও হতে পারে তাই যে সকল ফলে এলার্জি পাওয়া যায় তা নিচে উল্লেখ করা হলো
- কলা
- সন্তরা
- লিচু
- আঙ্গুর
- রেজিন (আঙুরের শুকনো ফল)
- ব্লুবেরি
- স্ট্রবেরি
- চেরি
- কিউই
- আপেল
এছাড়াও, কিছু ফলের খোসা বা বীজের সঙ্গে এলার্জি হতে পারে। ফলের এলার্জির লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে চুলকানি, ফুসকুড়ি, ঠোঁট, জিহ্বা বা গলা ফুলে যাওয়া, হাঁচি, এবং শ্বাসকষ্ট। যদি আপনার ফলের এলার্জির সমস্যা থাকে, তবে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এলার্জি সমস্যা যত দ্রুত সম্ভব সুস্থ করার চেষ্টা করুন
কোন কোন সবজিতে এলার্জি নেই
আমরা ইতিমধ্যেই এলার্জি জাতীয় সবজির তালিকা জেনেছি কিন্তু সেই সকল সবজিতে এলার্জি নেই সেটি জানা হয়নি এমনটা কিন্তু মোটেও নয় বরঞ্চ আমরা যে সকল সবজিতে এলার্জি পেয়েছি সে সকল সবজি ব্যতীত বাকি সবজিগুলোতে এলার্জি সমস্যা নেই তবে আপনার ক্ষেত্রে এটি ভিন্ন হতে পারে।
কোন কোন মাংসে এলার্জি আছে
এলার্জি সমস্যা থেকে বাঁচতে এবং নিজে ও নিজের পরিবারকে সুস্থ রাখতে এলার্জি জাতীয় সকল খাবার পরিহার করুন এতে এলার্জি সমস্যা কমে যাবে আমরা ইতিমধ্যেই কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই? এলার্জি জাতীয় সবজির তালিকা কোন কোন ফলে এলার্জি আছে কোন কোন সবজিতে এলার্জি নেই এ সকল বিষয়ে বিস্তারিত জেনেছি কিন্তু কোন কোন মাংসে এলার্জি আছে? এ বিষয়ে এখনো জানা হয়নি চলুন কোন কোন মাংসে এলার্জি আছে তা জেনে নেওয়া যাক
গরুর মাংস: গরুর মাংস আমাদের অত্যন্ত প্রিয় একটি খাবার আমরা প্রায় সময়ই গরুর মাংস খেয়ে থাকি কিন্তু গরুর মাংস এলার্জি হওয়া অন্যতম কারণ তাই এলার্জি হলে গরুর মাংস পরিহার করুন
মুরগির মাংস: মুরগির মাংস আমরা প্রতিনিয়ত গরুর মাংসের মতই মুরগির মাংস খেয়ে থাকি থেকে মেয়ে গরুর মাংস যেমন এলার্জির আমার অন্যতম খাবার ঠিক তেমনি মুরগির মাংস এলার্জি হওয়ার অন্যতম কারণ এলার্জি হলে মুরগির মাংস পরিহার করুন
ভেড়ার মাংস: এই মাংসে থাকা প্রোটিনে কিছু মানুষের এলার্জি হতে পারে। এলার্জি হলে ভেড়ার মাংস খাবেন না এলার্জি জাতীয় সকল খাবার পরিহার করুন
শুকরের মাংস: শুকরের মাংসেও এলার্জির কারণ হতে পারে।কিন্তু যে সকল মুসলিম জাতি রয়েছে তারা কখনোই শুকরের মাংস খায় না কারণ ইসলামে এটাকে হারান হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে
টার্কি মাংস: কিছু মানুষের টার্কি মাংসে এলার্জি হতে পারে।এলার্জি জাতীয় সকল মাংস পরিহার করুন
খরগোশের মাংস: এই মাংসেও এলার্জি হতে পারে।খরগোশ একটি নরেন্দ্র ভদ্র সুন্দর প্রাণী তবে খরগোশ কি ইসলামে খাওয়া জায়ে বলে গণ্য হয় তাই যদি আপনার এলার্জি সমস্যা দেখা যায় তাহলে খরগোশের মাংস পরিহার করুন
হরিণের মাংস: কিছু মানুষ এই মাংসে এলার্জিক হতে পারেন।
এলার্জির লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে চুলকানি, ফুসকুড়ি, ঠোঁট বা গলা ফুলে যাওয়া, হাঁচি, এবং শ্বাসকষ্ট। যদি আপনার কোন মাংসে এলার্জির সমস্যা থাকে, তবে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
এলার্জি হলে কি কি খাওয়া যাবে
এলার্জি হলে যে সকল খাবার খেতে হবে এরমধ্যে অন্যতম হচ্ছে লেবু ভিটামিন সি এবং টক জাতীয় খাবার সাথে কলা ইত্যাদি এ সকল খাবার খেতে হবে আমরা ইতিমধ্যেই এ বিষয়ে বিস্তারিত জেনেছি এলার্জি হলে কোন কোন খাবার খাওয়া যাবে এলার্জি হলে শুধুমাত্র ফল ফলন্ত খাবেন যেগুলোতে এলার্জি সমস্যা নেই যেমন কমলা লেবু কলা লেবু অথবা টপ জাতীয় খাবার এতে আপনার অ্যালার্জি সমস্যা খুবই দ্রুত সেরে উঠবে তবে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে এলার্জি হলে যত দ্রুত সম্ভব তার প্রতিরোধ করুন এবং এলার্জি মুক্ত খাবার খান
কি খেলে এলার্জি কমে
এলার্জি এমন একটি রূগ। যদি কারো একবার হয় তাহলে এটি সুস্থ করা খুবই কঠিন আর এছাড়াও এলার্জি সমস্যা সমাধান করা খুবই কঠিনই নয় বরঞ্চ অসম্ভব হয়ে ওঠে যদি আপনি সঠিক সময় চিকিৎসা না করেন।
এলার্জি কমানোর জন্য কিছু খাবার এবং পুষ্টিগুণ সম্পন্ন উপাদান উপকারী হতে পারে। নিম্নলিখিত খাবারগুলি এলার্জি উপশমে আপনাকে সাহায্য করবে তাই এলার্জি কমানোর জন্য এই সকল খাবার আপনার প্রতিদিনের তালিকায় যুক্ত করে নিন
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার: কমলালেবু, লেবু, কিউই, স্ট্রবেরি, ব্রোকলি, এবং বেল পেপার ইত্যাদি। ভিটামিন সি একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিহিস্টামিন হিসাবে কাজ করে।
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড: মাছ (বিশেষ করে স্যামন, ম্যাকারেল, সার্ডিন), আখরোট, এবং ফ্ল্যাক্সসিডে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায়। এটি প্রদাহ কমাতে সহায়ক।
কোয়্যারসেটিন সমৃদ্ধ খাবার: পেঁয়াজ, আপেল, বেরি, ব্রকলি, এবং ক্যাপারস ইত্যাদিতে কোয়ারসেটিন থাকে। এটি একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিহিস্টামিন এবং প্রদাহরোধী উপাদান।
প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার: দই, কেফির, কিমচি, সওয়ারক্রাউট ইত্যাদিতে প্রোবায়োটিক থাকে যা আপনার ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করতে পারে।
মৌরি চা: মৌরি চা এলার্জির লক্ষণগুলি হ্রাস করতে সহায়ক হতে পারে।
মধু: বিশেষ করে স্থানীয় মধু, এলার্জির জন্য উপকারী হতে পারে। এটি এলার্জির সাথে লড়াইয়ে সহায়তা করতে পারে কারণ এটি ফুলের পরাগ শোষণ করতে সহায়ক।
ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার: পালং শাক, বাদাম, বীজ ইত্যাদিতে ম্যাগনেসিয়াম থাকে যা শ্বাসকষ্ট কমাতে সহায়ক।
এছাড়া পর্যাপ্ত পানি পান এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ। তবে, এই উপাদানগুলি ব্যবহার করার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত, বিশেষত যদি আপনার গুরুতর এলার্জি থাকে। আমরা ইতিমধ্যেই কি খেলে এলার্জি কমে? এ সম্পর্কে বিস্তারিত চিনেছি এখন আমরা জানবো এলার্জি রোগের চিকিৎসা সম্পর্কে
এলার্জি রোগের চিকিৎসা
এলার্জির রোগের চিকিৎসা বর্তমান সময়ে সহজেই করা সম্ভব যদি আপনি সঠিক সময়ে রোগ নির্ণয় করতে পারেন। আজকের আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতিতে এমন কোনো রোগ নেই যার চিকিৎসা সম্ভব নয়। সঠিক সময়ে রোগ নির্ণয়ের মাধ্যমে আপনি সহজেই যে কোনো রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এলার্জি একটি প্রচলিত রোগ এবং এই রোগ থেকে মুক্তি পেতে কিছু নির্দিষ্ট খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করতে হয়।
এলার্জিজনিত সমস্যার ক্ষেত্রে কিছু নির্দিষ্ট খাবার এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। উপরোক্ত তালিকায় থাকা খাবারগুলো থেকে দূরে থাকুন। পাশাপাশি, এমন কিছু খাবার রয়েছে যা এলার্জির লক্ষণ কমাতে সহায়ক হতে পারে। এই খাবারগুলো বেশি করে খাওয়া উচিত।
যদি আপনার এলার্জি সমস্যা খুব দ্রুত শুরু হয়, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। একজন চিকিৎসক সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা প্রদান করতে পারেন, যা আপনাকে এলার্জি থেকে মুক্তি দিতে সক্ষম হবে। এলার্জির সমস্যার জন্য চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া সবচেয়ে উত্তম। তাদের পরামর্শ এবং নির্দেশনা মেনে চললে আপনি সহজেই এলার্জি সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
লেখকের মন্ত
কোন কোন কখাকোনবারে এলার্জি হয়? আসাকরি এ বিষয়ে আলোচনা শুরু করে বিস্তারিত এলার্জি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে যদি আপনি সুস্থ ও স্বাস্থ্যের দিকে সচেতন একজন মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে এলার্জি জাতীয় খাবার পরিহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আর এই সকল বিষয়ে আমরা ভুলে থাকি তাই নিজেকে এবং নিজের পরিবারকে সুস্থ রাখতে এই সকল বিষয়ে জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
আরেকটি কথা এলার্জি যে সকল খাবার রয়েছে প্রতিটা খাবারে যে আপনার অ্যালার্জি হবে ব্যাপারটা কিন্তু মোটেও এমন নয় বরঞ্চ অন্যরকম অর্থাৎ আপনার একটি খাবারে এলার্জি হতে পারে কিন্তু অন্য খাবারে নয় তাই এলার্জি জাতীয় খাবার সম্পর্কে জেনে রাখা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
আশা করি আপনি আমাদের আর্টিকেল থেকে এলার্জি বিষয়ের সকল তথ্য জানতে পেরেছেন এতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ। সকল সমস্যার সমাধান পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন
জীবন পত্ররের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url