স্বামীর সাথে ঝগড়া করার কঠিন পরি নতি

এই ঘটনায় একটা মেয়ে তার স্বামীর সঙ্গে কারো কিনবা বিনা কারোনে ঝগড়া করে তা বাপের বাড়ী চলে আসে। 

পেইজ সূচিপত্র 

স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া করার কঠিন পরি নতি

ও আচ্ছা আমি ইকটু বিশ্রাম নি এখন ইকটু ক্লান্ত। 

একন ভাইয়া বলে উঠলো আচ্ছা তুই সুয়ে ইকটু বিশ্রাম কর আমি বাজার থেকে আসি। 

এমন মুহূর্তে ভাবি আসলো আর বলে উঠলো বাহ, বাহ,  দরদ দেখি উতলে উতলে পোরছে। আমার বাবা - মা -  আসলেতো বাজারে জপয়ার কথা মনে আসে না আর বোন বারিতে এসেছে আর বাজারে যাচ্ছ বোলছি পকেটে টাকা আছেতো নিকি বাচ্চার স্কুলের টাকা নিয়ে যাচ্ছো? 

ভাবির ভালোবাসা থেকে ভাইয়া উঠলো আরে এমন করার মানে কি? এইভাবে কেউ কথা বলে?  

তোমার বজারে জাওয়া লাগবেনা। আজ পাশে যা আছে আইসাও তাই খাবে খাবার নষ্ট করার প্রয়োজন নেই। 

ভাবির মুখে এমন সুন্দর সুন্দর মিষ্টি ভালোবাসার কথা শুনে আমি কি বলবো খুঁজে পাচ্ছিলাম না অবাক হয়ে গেলাম আমি আমার এই পৃথিবীতে ভাইয়া ছাড়া বলতে আর কেউ নেই বাবা মা অনেকদিন পর বেই মারা গেছেন। 

আমি ভাইয়াকে বললাম তোমার বাজারে যাওয়া লাগবে আমি এদিক দিয়েই যাচ্ছিলাম ভাবলাম তোমাদের কি একটু দেখে যাই এখন তো দেখা হলো  দেরি করব না আমি চলে যাচ্ছি। 

"মানে এখনই যাবি?"

হ্যে ভাইয়া এখনি চলে যাব। ভাবি সময় হলে আমাদের বাড়িতে আসবে ঘুরতে। 

" আচ্ছা "

এরপর আর একটি কথাও না বলে সোজা রওনা দিলাম স্বামীর বাড়িতে বাড়িতে এসে দেখি স্বামী বাড়ীতে বসে আছে আর আমাকে দেখে মিষ্টি মিষ্টি হাসছে

হাসার কিছু নেই। ভালোবাসি বলেই ফিরে এসেছি 

হ্যে জানি কেন ফিরে এসেছো।

কেন?

সুনতে হবেনা আমি বাজিরে যাচ্ছি কেনাকাটা কোরে আনি তুমি রান্না বসাও। 

এর কথা শুনে মুখটা কেমন নাড়া দিয়ে উঠলো চোখ দিয়ে হালকা হালকা পানি বের হতে লাগলো যে ভালোবাসার মানুষকে ছেড়ে আমি কোথায় গিয়েছিলাম। 

আসোয়ে বিয়ের পর যদি মেয়ের জন্য কোন সুখের জায়গা থাকে তাহলে সেটা সামির বাড়ী একটা মেয়ের বিয়ের পর কোন মানুষের ভালোবাসে না শুধুমাত্র একজন ছাড়া সে হলো স্বামী বেশি কিছু করতে হবে না একবার স্বামীর সাথে ঝগড়া করে বাবার বাড়ি চলে যাও বুঝতে পারবা কে আপন কে পর একদম স্পষ্ট হয়ে যাবে 

শেষ কথা